আধুনিক প্রযুক্তিগুণে গুণগত মান কমিয়ে তৈরি করা হচ্ছে চিকন চাল। প্রধানত ব্রি-২৮ ও ব্রি-২৯ ধানের চালই পালিশ ও চকচকে করে বাজারে বিক্রি হচ্ছে ‘মিনিকেট’, ‘নাজিরশাইল’, ‘কাজল’ প্রভৃতি নামে। মোটা চালকে মিনিকাট করে ‘মিনিকেট’ হিসাবে চালিয়ে দেয়া হচ্ছে। চালকে কাটছাঁট করার কারণে চালের পুষ্টিমানের পাশাপাশি এর পরিমাণও কমছে। যা সামগ্রিকভাবে দেশেরও ক্ষতি।
এই ধান ও চালের চালবাজির খপ্পরে পড়ে আমাদের প্রধান খাদ্য ভাতের কি অবস্থা হচ্ছে, তাই নিয়ে একটি তথ্যবহুল প্রতিবেদন প্রচার করা হয়েছিলো গত ২৯ জুলাই, ২০২২ তারিখে প্রচারিত ইত্যাদির ত্রিশাল পর্বে।
আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে,গত বুধবার (৫ অক্টোবর) সকালে গাজীপুরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে কৃষিক্ষেত্রে গবেষণা এবং মাঠ পর্যায়ে জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণ সম্পর্কিত মতবিনিময় সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেছেন, ‘মিনিকেট বলে কিছু বিক্রি করা যাবে না। এখন থেকে মিল থেকে যে চাল বের হবে তার বস্তায় জাত লিখে দিতে হবে। কেউ যদি এটা ব্যত্যয় করে সেক্ষেত্রে অ্যাকশনে যাব আমরা।’