বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব জনাব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব শফিউল আজিম এর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডা’র মান্যবর রাষ্ট্রদূত জনাব লিলি নিকোলস গতকাল ২৮ আগস্ট ২০২৩ তারিখ বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বিমানের চেয়ারম্যান এবং এমডি ও সিইও বলাকায় মান্যবর রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান। আনুষ্ঠানিক বৈঠকে কানাডা ও বাংলাদেশ এর মধ্যে বিমান চলাচল ও এয়ার কানাডা এর সাথে কোড শেয়ার চুক্তির সম্ভাব্য দিকসমূহ নিয়ে আলোচনা হয়।
মান্যবর রাষ্ট্রদূত বলেন, বিমানের ঢাকা-টরন্টো ফ্লাইট দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এই রুটে যাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায়, ঢাকা-টরন্টো ফ্লাইটের সফলতার ব্যাপারে সন্দেহসমূহ দূর হয়েছে।
বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান জনাব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও কানাডিয়ান হাইকমিশনের সহযোগীতায় ঢাকা-টরন্টো ফ্লাইট চালু করতে সক্ষম হয় বিমান। বিমানের এই রুটটি বর্তমানে অন্যতম লাভজনক রুটে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এই রুটে ফ্লাইট ফ্রিকুয়েন্সি বৃদ্ধিরও প্রস্তাব আসছে। রুটটি চালু হওয়ার ফলে ট্রানজিট জটিলতা নিরসন হয়েছে। বন্ধুপ্রতীম দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় শিক্ষা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী দেশসমূহের যাত্রীবৃন্দও উপকৃত হচ্ছেন।
বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব শফিউল আজিম বলেন, “১৯৯৯ সাল থেকে কানাডার সাথে বিমানের ইন্টারলাইন যোগাযোগ আছে। আমরা সেটি আরও বিস্তৃত করতে চাই। এয়ার কানাডা এর সাথে কোড শেয়ার চুক্তি সম্পন্ন হলে দুই এয়ারলাইন্স এর পাশাপাশি সম্মানিত যাত্রীবৃন্দও উপকৃত হবেন। ক্রমবর্ধমান যাত্রী চাহিদার কথা বিবেচনায় নিয়ে ফ্লাইট ফ্রিকুয়েন্সি বৃদ্ধির বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে।”
আরও দেখুন
বাংলাদেশে ইএলএফ লুব্রিকেন্টস ও চেরি’র প্রিমিয়াম এসইউভি গাড়ির জাঁকজমক উন্মোচন
বাংলাদেশে ইএলএফ লুব্রিকেন্টস-এর অফিসিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর এশিয়ান পেট্রোলিয়াম লিমিটেড এবং চেরি বাংলাদেশ-এর অফিসিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর এশিয়ান মোটরস্পেক্স …