যথাসময়ে নির্বাচন চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের শুনানির সময় ইসিপির আইনজীবী এই তারিখ ঘোষণা করেন। পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি (সিজেপি) কাজী ফয়েজ ঈসার নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ শুনানি করেন।
ইসিপির ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে পিপিপির নায়ের বুখারি বলেছেন, তার দল সময়মতো নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানিয়ে আসছে। জিও নিউজের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি বলেন, ‘অনির্বাচিত ব্যক্তি বা মন্ত্রিসভার দেশ শাসন করার অধিকার নেই…সংবিধান অনুযায়ী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হওয়া উচিত ছিল।’
এক প্রশ্নের জবাবে পিপিপি নেতা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আচরণ সব রাজনৈতিক দলকে সমতল ক্ষেত্র দেওয়া হয়েছে কি না তা প্রতিষ্ঠিত করবে
পিএমএল-এন নেতা ইরফান সিদ্দিকী জিও নিউজকে বলেছেন, ইসিপির ঘোষণা একটি ইতিবাচক অগ্রগতি। কারণ এটি দেশে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে।
নির্বাচনের তারিখ দেশের শীর্ষ আদালতের মাধ্যমে ঘোষণা করায় ইসিপির পক্ষে এই তারিখে পেছানো কঠিন হবে জানিয়ে ইরফান বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি নির্বাচন সময়মতো হবে।’
এমকিউএম-পির আমিন উল হক বলেছেন, ১১ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠানে ইসিপির ঘোষণাকে স্বাগত জানাই। তবে তিনি আরো বলেন, দেশকে এগিয়ে নিতে হলে গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য অব্যাহত রাখতে হবে এবং সে জন্য অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হবে।
অন্যদিকে আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টি (এএনপি) নেতা জাহিদ খান বলেছেন, ইসিপি নির্বাচন অনুষ্ঠানে আন্তরিক নয়। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ইসিপি কেন ২৮ জানুয়ারি নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করেনি এবং নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেনি।
এএনপি নেতা বলেন, ইসিপি বিলম্বের কৌশল অবলম্বন করছে। তিনি ইসিপির কাছে নির্বাচনের তফসিল চাওয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) আইনজীবী ব্যারিস্টার আলী জাফর বলেছেন, নির্বাচন বিলম্বের মামলায় সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত ‘ঐতিহাসিক’। তার মতে, এ সিদ্ধান্ত ‘বড় ও গুরুত্বপূর্ণ
সূত্র : দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল, kalerkantho.com