করোনা পরবর্তী সময়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের শিখন ঘাটতি পূরণ করার নিমিত্তে ক্যাচ-আপ কর্মসূচির আওতায় ‘‘চলো আনন্দে শিখি” শিখন কেন্দ্র উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে নিয়োজিত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট।
যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে ও ইউনিসেফ বাংলাদেশ-এর কারিগরি সহযোগিতায়, শিখন ঝুঁকিতে থাকা ৭-১২ বছর বয়সী ১৯৩,০০০ শিশুর শিখন ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যেদেশের বিভিন্ন সুবিধাবঞ্চিত অঞ্চলে গৃহীত একটি প্রকল্পের অংশ হিসেবে এই ক্যাচ-আপশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।